যারা মনে করেন বড় খামার মানে ভাল খামার। যারা মনে করেন, কবুতর কে ভাক্সিন না দিলে সমস্যা আর তাই হাঁস মুরগীর ভাক্সিন দিলেও দিতে হবে।
যারা মনে করেন শীত কবুতর যম। যারা মনে করেন কবুতর কিনলেই হল, সেটা হাট থেকেই হোক আর কোন ব্রীডারের কাছ থেকেই হোক একই।
যারা ভাবেন ১ টাকার কবুতর ও ১০০ টাকার কবুতর একই মান। যারা মনে করেন ভিটামিন একটা ঔষধ/ড্রাগ আর তাই এগুলো দিয়া ঠিক না।
যারা মনে করেন কবুতর লোম ফুলিয়ে বসে থাকলেই ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে। আর সেটা যেকোনো ঔষধ হোক না কেন।
যারা বাচ বিচার না করেই যার তার কথা মত যেন তেন ভাবে নানা ধরনের ঔষধ প্রয়োগ করেন।
যারা মনে করেন কবুতর কে ভিটামিন ও মিনারেলস দিয়া ঠিক না বিশেষ করে মাসিক ছক অনুসরণ করা ঠিক না।
যারা মনে করেন রাতারাতি কবুতর পালবেন ডিম বাচ্চা নিবেন আর রাতারাতি লাখ লাখ টাকা কামাবেন।
যারা মনে করেন ১ টাকা বিনিয়োগ করে রাতারাতি ১০০ টাকা কামাবেন...!
যারা এসব কথা ভাবেন তাদের জন্য এই প্রবাদ বাক্যটি ১০০% সত্য...!
আপনাকে মনে রাখতে হবে গ্রাম বাংলাতে দেশী কবুতর শীতের মধ্যেই বাইরে ধাপরি তে বা কাঠের বাক্সতে কবুতর থাকে। তাদের শীতে আরও বেশী ডিম বাচ্চা করে। প্রকৃত পক্ষে শীত কালই ডিম বাচ্চা করার উপযুক্ত সময়।
আমাদের এটাও মনে রাখতে হবে। যে ফ্যান্সি কবুতর শীত প্রধান দেশ থেকেই আসে। ফলে আমাদের দেশের জলবায়ু ও আবহাওয়া তাদের জন্য আদর্শ। আমরা নিজে রাতের বেলাতে লেপের ভিতরে কুকরি মুকরি শুয়ে থাকতে পারি। কিন্তু কবুতর যদি শীতের কারনে একটু লোম ফুলিয়ে থাকে তাহলেই ভয়ে লোকজন ঔষধ প্রয়োগ শুরু করেন। রাতের বেলাতে কোন কবুতরের ঘুমের সমস্যার কারনে যদি দিনের বেলাতে একটু চোখ বন্ধ করে তাহলেই ঔষধ প্রয়োগ শুরু করেন। আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। শুধু লোম ফুলিয়ে বসে থাকলে বা সবুজ পায়খানা করলে বা চোখ বন্ধ করে রাখলে বা কম খেলেই কবুতর অসুস্থ না। আপনি যদি খাবার সারাদিন রেখে দেন তাহলে আপনার চোখে অদের কম খাওকে চোখে পড়বে। আর আপনি হয়ত ভাবতে পারেন যে কবুতর কম খাচ্ছে। আপনাকে একটা কথা খেয়াল রাখতে হবে। আপনি যায় করেন যতই নিয়ম অনুসরণ করেন। তখনি আপনার সমস্থ নিয়ম কাজে লাগবে যদি আপনি সেটা সঠিক জ্ঞান প্রয়োগ করেন। যেমন আপনি জতই ভিটামিন মিনারেলস দেন আপনি যদি কাচা পানি দেন আপনার সমস্থই বৃথা হবে।
কিছু জিনিষ আছে যেগুলো আপনাকে সব মৌসুমেই অনুসরণ করতে হবে,
যেমনঃ
I) প্রতিরোধঃ প্রতিরোধের জন্য অনেক আগেই কিছু প্রাকৃতিক খাদ্য নিয়ে অনেক বার আলোচনা করা হয়েছে।
ক) কবুতর কে সপ্তাহে/১৫ দিনে/মাসে অন্তত ১ দিন কিছু সময়ের জন্য উপবাস রাখা। এতে কবুতরের কর্প এ জমে থাকা সঞ্চিত খাদ্য হজম হয় ফলে বিভিন্ন রোগ থেকে বেচে থাকে।
খ) আমি একটি খাদ্য তালিকা দিয়েছিলাম সেখানে কাল জিরার আন্তভুক্ত ছিল। আপনি যদি মাঝে মাঝে কালজিরা+মেথি+মউরি+জাউন এই উপাদানের মিক্স করে (৪০%+৩০%+১৫%+১৫%) খেতে দেন আপনার কবুতর কে তাহলে দেখবেন আপনার খামারে অনেক অনাখাঙ্কিত রোগ থেকে মুক্ত থাকবে।
গ) এছাড়াও মধু/রসুন/লেবুর রস, কাঁচা হলুদ, অ্যাঁলভিরা এগুলো আপনার কবুতর কে সজিব রাখতে সাহায্য করবে।
ঘ) আপনার খামারে রোগ প্রতিরোধের সবচেয়ে অন্যতম উপাদান হল, খাদ্য পরিস্কার বা নিয়মিত ফাঙ্গাস মুক্ত বা স্যাঁতসেঁতে মুক্ত রাখা। খাবারে ফাঙ্গাস সব ঋতুতেই কমবেশি পরে এই আপনি যদি আপনার খাবারের এই ফাঙ্গাস এর ব্যাপারে খেয়াল রাখেন বা খাবার পরিস্কার এর ব্যাপারে খেয়াল রাখেন তাহলে আশা করা যায় যে আপনার খামার ৮০% রোগ মুক্ত থাকবে কোন প্রকার ঔষধ প্রয়োগ ছাড়াই। আর এই লক্ষে আপনাকে খাবার রোদে দিতে হবে মাঝে মাঝে বা আগুনে হালকা গরম করে নিতে পারেন।
ঙ) ৪৫ দিন পর পর কৃমির ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে। তবে অসুস্থ ও বাচ্চা যেগুলোর আছে সেগুলো কে বাদে বা যেগুলো ১-২ দিনের মধ্যে ডিম দিতে পারে এমন বা যে সমস্থ কবুতরের ৭ দিনের মধ্যে বাচ্চা ফুটবে বা অসুস্থ থেকে কেবল ভাল হয়েছে এমন কবুতর কে অনুগ্রহ করে দিবেন না।
চ) আমাদের দেশে অধিকাংশ খামারি তথাকথিত হাঁস মুরগীর ভ্যাকসিন দিবার ব্যাপারে খামারিরা অস্থির থাকেন এবং দুঃখ জনক হলেও সত্য যে অনেকেরই ধারনা এই ভ্যাকসিন না দিলে না জানি কি হয়ে যাবে, নতুন খামারিরে দের দোষ দিব না কারন এই ভ্যাকসিনের ভ্রান্ত ধারনা অনেক বড় ও পুরাতন খামারি দের মধ্যেও আছে। ভ্যাকসিন দিতে আমি মানা করব না তবে অনুরোধ করব যেন আমাদের দেশের মুরগির ভ্যাকসিন না দিয়ে কবুতরের জন্য তৈরি ভ্যাকসিন দিবেন। তা না হলে হিতে বিপরীত হবে।
ছ) আপনার খামার পরিস্কার পরিছন্ন রাখারা চেষ্টা করবেন, আর এই লক্ষে আপনার খামারকে প্রতিদিন বা একদিন পরপর অন্তত ২-৩ দিন পর পর তাদের বিষ্ঠা বা মল পরিস্কার করা উচিৎ। কারন কবুতরের রোগের অন্যতম আরেকটি উপাদান হল এই মল। এগুলো শুকিয়ে ধুলাই পরিনত হয় আর ফলে না ধরনের রোগ জীবাণু ছড়ায়। আর পরিস্কার করার পাশাপাশি জীবাণু মুক্ত ঔষধ ছিটান উচিৎ। যেমন- VIROCID, FARM30, VIRCON S, HALAMID,OMNICIDE, TEMSEN ETC ১ লীটার পানিতে ১ গ্রাম মীক্স করে স্প্রে করা ভালো।
জ) যদি প্রতিরোদের ব্যাপার আসে তাহলে হোমিও Tiberculinum 30 দিতে পারেন ১ সিসি ১ লিটার পানিতে মিক্স করে পুরো খামারে। আপনার খামারে যতটুকু পানি লাগে সেই অনুযায়ী। সাধারন খাবার পানি হিসাবে পরিবেশন করবেন। আর এই ঔষধ গ্রীষ্ম ও বর্ষার জন্য ঠাণ্ডা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে ভাল কাজ করে থাকে। আরও কিছু হোমিও ঔষধ যা আপনার প্রতিরোধে ভাল কাজ করে থাকেঃ
যেমন-
১) Borax 30 = ১ সিসি ১ লিটার পানিতে মিক্স করে সাধারন খাবার পানি হিসাবে পরিবেশন করবেন। এটি বায়ু বাহিত রোগ প্রতিরোধে ভাল কাজ করে থাকে।
২)Belodona 30= ১ সিসি ১ লিটার পানিতে মিক্স করে সাধারন খাবার পানি হিসাবে পরিবেশন করবেন। পি,এম,ভি রোগ প্রতিরোধে ভাল কাজ করে থাকে।
৩)Hypericum 200= ১ ফোঁটা করে আক্রান্ত কবতর কে ১০ মিনিট পর পর ৭-৮ বার দিলে ধনুষ্টংকার রোগ প্রতিরোধে ও নিরাময়ে ভাল কাজ করে ভাল কাজ করে থাকে।বিশেষ করে ১-৫ দিনের বাচ্চা কবুতরকে ১ চামচ পানিতে ১-২ ফোঁটা মিচ করে ১ ফোঁটা করে ৩-৫ বার ১০ মিন পর পর দিলে ভাল ফল হয়।
৪)Nux Bhum 30= ঊচ্চমাত্রার ঔষধ বা অ্যান্টিবায়টিক বা বেশী গরম ঔষধ ব্যাবহারের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কাটাতে ১ ফোঁটা করে ৪ থেকে ৫ বার ১০-১৫ মিন পর পর প্রয়োগ করতে হবে যদি কোন খাবারের কারনে বিষক্রিয়া হয় তাহলেও এটি ভাল কাজ করে থাকে।
৫)Kali Mur 6x = ১টি করে ট্যাবলেট ১ টি কবুতর কে মাসে একবার দিলে ডীপথেরিয়া রোগ প্রতিরোধে ভাল কাজ করে থাকে।
৬)EUPOTORIUM PERFO 30= ১ সিসি ১ লিটার পানিতে মিক্স করে সাধারন খাবার পানি হিসাবে পরিবেশন করবেন। এটী ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু জ্বরের রোগ প্রতিরোধে ভাল কাজ করে থাকে।
৭) Tiberculinum 30 দিন= ১ সিসি ১ লিটার পানিতে মিক্স করে সাধারন খাবার পানি হিসাবে পরিবেশন করবেন। (এটি ধুলা জনিত সমস্যা থেকে প্রতিরোধ করবে।)
৮) Kali Curb 30 দিনদিন= ১ সিসি ১ লিটার পানিতে মিক্স করে সাধারন খাবার পানি হিসাবে পরিবেশন করবেন। (এটা সাধারন ঠাণ্ডা জনিত সমস্যা থেকে প্রতিরোধ করবে।)
II) প্রতিকারঃ আমরা প্রতিকারের ব্যাপারে ধৈর্য ধারন করি কম। অথচ রোগের নিরাময়ে এটার গুরুত্ত অপরিসিম। আমাদের মনে কাজ করে ঔষধ যেন কম্পিউটারের বাটন এর মত কাজ করে চাপ দিলাম আর হয়ে গেল। কিন্তু বাস্তবে এভাবে হয়না। আমরা নিজেরা নিজেদের জীবন থেকে শিক্ষা নেয়না। আমাদের অসুখ হলে আমরা কম মাত্রার ঔষধ আগে ব্যাবহার করি পরে ভাল না হলে উচ্চ মাত্রার তাই না? কিন্তু কবুতরের ক্ষেত্রে করি ঠিক তার উল্টাটা কেন? তখন আমাদের বিচার বুদ্ধি ঘাস চরতে যায়। প্রতিকারের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যে অ্যান্টিবায়টিক ব্যাবহার করা হচ্ছে তা প্রয়োগের ২ দিনের মধ্যে কবুতরের পায়খানার রঙ পরিবত্তন হচ্ছে কিনা? যদি না হয় তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার প্রয়োগকৃত অ্যান্টিবায়টিক নির্ণয় ঠিক নাই বা আপনার রোগ নির্ণয় সঠিক নাই অথবা এতে কোন কাজ হচ্ছে না তার ফলে আপনাকে দ্বিতীয় বিকল্প চিকিৎসা তে যেতে হবে বা অন্য ঔষধ প্রয়োগ করতে হবে।
আমাদের দেশে অধিকাংশ কবুতর খামারি একটি সাধারন সমস্যাই ভুগেন আর এই সাধারন সামান্য সমস্যা কে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে যান যেখান থেকে ফিরা মুশকিল হয়ে যায়। যেমন- প্রায় খামারির কবুতর পাতলা পায়খানা করে থাকে। এটি অতি সাধারন সমস্যা কিন্তু এই সাধারন সমস্যা কে এমন জটিল করে ফেলে নানা অ্যান্টিবায়টিক প্রয়োগ করে যা বলার অপেক্ষা রাখে না। পাতলা পায়খানা কেন হয় তার কিছু কারন নিচে দিয়া হলঃ
১) প্রথমত, কবুতরের পাতলা পায়খানা ঋতু-অনুযায়ী হয়। যেমন- শীতে, গ্রীষ্মে ও বর্ষাই এটা খুবই স্বাভাবিক। তবে এটা কে অবজ্ঞা করা যাবে না তবে অ্যান্টিবায়টিক প্রয়োগ ও করা যাবে না কারন অধিকাংশ পাতলা পায়খানা ভাইরাল আর ভাইরাল সংক্রমনে অ্যান্টিবায়টিক কোন কাজে আসে না। তবে এ ক্ষেত্রে স্যালাইন দিতে হবে বিশেষ করে রাইস স্যালাইন দিলে ভাল আর হামদারদ এর পেচিস যা বর্তমানে ডেনিশ নামে পাওয়া যায় অর্ধেক করে দিনে ৩ বার ৩ দিন দিতে পারেন। Grit ও লবন পানি দিতে পারেন। কারন বেশির ভাগ পাতলা পায়খানা লবন জনিত ঘাত্তির কারনে হয়।
২) লবনের ঘাটতি হলে, অধিকাংশ কবুতর পাতলা পানির মত পায়খানা করে থাকে আর এই ঘটনাই বেশী ঘটে থাকে বেশীরভাগ খামারে। আর এ ক্ষেত্রে আপনাকে গ্রিট বা লবন পানি সরবরাহ করতে হবে। লবন সরাসরি প্রয়োগ করা যাবে না এতে বিষক্রিয়া হবার সম্ভাবনা থাকতে পারে। অনেকেরই ধারনা বাজারে যে গ্রিট পাওয়া যায় সেগুলো দিলে কবুতরের জন্য ক্ষতি হতে পারে, আসলে তা ঠিক না। যদি তাই হয় তাহলে তো বাইরের খাবার আপনি খাওয়া তে পারবেন না, তাই না। যে কোন জিনিষ আপনি জানলে জড়ি আর না জানলে ভাত রান্ধা খড়ি ...তাই না। আপনি বাইরের গ্রিট কে এনে একটু গরম করে খেতে দিন না। কোন সমস্যা নাই। আর একটা ব্যাপার চিন্তা করতে হবে যার ২-৩ জোড়া কবুতর আছে, তিনি তো আর গ্রিট তৈরি করতে যাবেন না আর তার পক্ষে সেটা সম্ভবও না।
৩) খাবারে ফাঙ্গাস এর কারনে বেশীরভাগ ক্ষেত্রে পাতলা পায়খানা দেখা দেয়। সেক্ষেত্রে আগে আপনাকে যেভাবে উপদেশ দিয়া হয়েছে সেটা অনুসরন করুন।
৪) অনেক সময় ভিটামিন প্রয়োগের ফলে পাতলা হলুদ ধরনের পায়খানা দেখা দিতে পারে, তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনি যে ভিটামিন টি প্রয়োগ করছেন সেটা নষ্ট হয়ে গেছে, আর এ ক্ষেত্রে আপনাকে সেই ভিটামিন তা পরিবত্তন করতে হবে।
৫)অনেক সময় new adult কবুতর প্রজননের সময় পাতলা পায়খানা করতে পারে, এটি অতি সাধারন একটি ঘটনা, বিভিন্ন প্রাণী বিভিন্ন ভাবে এই জিনিসটা জানান দেয়।
৬) ভ্রমন জনিত কারনে পাতলা পায়খানা করতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনাকে শুধু স্যালাইন ও গোসল দিবার ব্যাবস্থা করতে হবে। বা অনেক সময় স্ট্রেস বা পানি শূন্যতার লক্ষণ প্রকাশের সময় এই ধরনের পাতলা পায়খানা করতে পারে সেটা আপনাকে খেয়াল রাখতে হবে। কবুতরের স্ট্রেস ও পানিশূন্যতার উপর যে পোস্ট আছে তা পরে আপনারা জানতে পারবেন কেন এটা হয়।
৭) দূষিত পানির কারনে বা বিশুদ্ধ পানির অভাবে পাতলা পায়খানা হতে পারে, আর এই কারনে আপনাকে ফুটান পানি, ফিল্টার পানি বা গভির নলকূপের পানি ব্যাবহার করতে হবে। পানির ও খাবারের পাত্র নিয়মিত পরিস্কার রাখতে হবে। বাইরের স্যান্ডেল খামারে প্রবেশ করান হাবে না। বা যদি কোন ব্যাক্তি ডাইরিয়ায় আক্রান্ত থাকে তাহলে তাকে খামারে প্রবেশ করান যাবে না বা যিনি খাবার ও পানি পরিবেশন করবেন তাকে হাত মুখ ভাল করে ধুয়ে নিতে হবে।
৮) যদি পাতলা পায়খানাটা চাল ধুঁয়া পানির মত হয় বা বমি করতে থাকে অনবরত তাহলে, চালের স্যালাইন দিবেন পেচীশ ১ টা করে দিবেন দিনে ৩ বার আর হোমিও champhor 30 দিতে পারেন ১ ফোঁটা করে দিনে ৫-৬ বার, যদি পায়খানা গোটা খাবার সহ হয় তাহলে হোমিও Chaina 30 দিতে পারেন ১ ফোঁটা করে ৪-৫ বার। বমি বন্ধের জন্য হোমীও Ipicac 30 ১ ফোটা করে দিবেন ১০ মিনিট পর পর বমি বন্ধ হাওয়া না পর্যন্ত।
Post a Comment