কবুতরের খাদ্য থলিতে তৈরী হয় পিজিয়ন মিল্ক। খাদ্য থলিতে দুটি অংশ থাকে এর একটিতে কবুতর ডিমে বসার দশম দিন থেকে পিজিয়ন মিল্ক তৈরী হতে শুরু করে।
প্রায় পাচ দিন পর্যন্ত বাচ্চা তার পিতা মাতার কাছ থেকে পিজিয়ন মিল্ক পেয়ে থাকে। যা পকৃতি প্রদত্ত বাচ্চার জন্য পৃথিবীর সেরা খাবার। এ সময় বাচ্চার জন্য আর বাড়তি খাবারের দরকার হয় না।
এটিকে কবুতরের দুধও বল হয়। এই দুধ হলো পৌস্টিক কোষের মধ্যে চর্বির গুটিকা যা পিতা মাতা উভয়ের খাদ্য থলিতে যথেস্ট পরিমান জমা হয়।
এই দুধ কবুতরের বাচ্চার জন্য একটি আদর্শ খাবার। এতে ৭০% পানি, ১০% চর্বি, ১৭.৫% আমিষ ও ২.৫% খনিজ পদার্থ থাকে।
কবুতরের জিহ্বা লম্বা ও সরু হয়ে থাকে এবং মুখ গহ্বরের নীচের অংশ বেশ প্রশস্ত হয় যা বাচ্চাকে খাওয়ানোর জন্য উপযোগি। পিতা ও মাতা উভয় কবুতর ছানার মুখকে নিজের মুখের মধ্যে প্রবেশ করিয়ে খাবার সরাসরি অন্ননালীতে পৌছে দেয়। এ ভাবে প্রায় এক মাস পর্যন্ত বাচ্চা পিতা ও মাতার কাছ থেকে খাদ্য গ্রহন করে থাকে ।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন